০১। সকল প্রকার যান্ত্রিক ত্রুটি মুক্ত এবং মবিল, জ্বালানী, রেডিয়েটরের পানি, ব্রেক ওয়েল, ব্যাটারীর পানি, গিয়ার ওয়েল, পাওয়ার ওয়েল ও চাকার হাওয়া পরীক্ষা করে সঠিক পরিমান পাওয়া গেলে তবেই গাড়ী রাস্তায় বাহির করতে হবে।
০২। বিভিন্ন মোড়ে বা বাঁকে বা উঁচু রাস্তায় চলাচরের সময় সাংকেতিক চিহৃ (যেমন-লাইট, সিগন্যাল ও হর্ণ) ব্যবহার করিতে হবে।
০৩। যত্রতত্র গাড়ী পার্কিং করা যাবে না।
০৪। চালকদের নিয়োগপত্র সহ চাকুরির নিশ্চয়তা প্রদান এবং যুগ-উপযোগী বেতন কাঠামো নির্ধারণ।
০৫। সামনের ও পিছনের গাড়ীর গতি বুঝে গাড়ী ওভারটেকিং করতে হবে।
০৬। অতিরিক্ত যাত্রী বহন বা ওভার লোড অবস্থায় গাড়ী চালানো যাবে না।
০৭। মহাসড়কে ট্রাক্টর, নছিমন, অটোরিক্সা, ব্যাটারীচালিত অটোরিক্সা, পাওয়ার ট্রিলার ও মানুষ চালিত ভ্যান ইত্যাদি চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে।
০৮। মালিক শ্রমিক প্রতিনিধির সমন্বয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে যে, বিরতীহীন ৫ ঘন্টার উর্দ্ধে কোন চালক গাড়ী চালাতে পারবে না।
০৯। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস, মাত্রারিক্ত বা বেপরোয়া গতিতে গাড়ী চালনা, অনুমোদন বিহীন ওভারটেকিং এবং বহন ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বা মালামাল পরিবহন অবশ্যই পরিহার করতে হবে।
১০। নির্ধারিত দূরত্ব বজায় রেখে সর্বদা গাড়ী চালাতে হবে।
১১। পথচারী জেব্রাক্রসিং ছাড়া রাস্তা পারাপার হবে না।
১২। দূর পাল্লায় পরিবহনে চালক এবং যাত্রীদের রি-ফ্রেশ সেন্টার চালুর ব্যবস্থা করতে হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস